time
Welcome to Our Website!

৩০ গ্রামে রোজা শুরু

 ৩০ গ্রামে রোজা শুরু

জানা গেছে, ১৯২৮ সাল থেকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও ঈদ পালন করেন সারাদেশে সুরেশ্বর পাক দরবার শরীফের কয়েক লাখ ভক্ত ও অনুরাগী। এর মধ্যে শরীয়তপুরের সুরেশ্বর, কেদারপুর, চাকধ, চন্ডিপুরসহ ৩০ গ্রামের প্রায় ২০ হাজার ধর্মপ্রাণ মুসল্লি মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে পবিত্র রোজা পালন করেন। মধ্যপ্রাচ্যে রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ায় শুক্রবার রাতে তারাবির নামাজ পড়ে ভোর রাতে সেহরি খেয়ে শনিবার থেকে তারা রোজা পালন শুরু করেন। আবার মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে এক দিন আগেই পবিত্র ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেবেন। এ বিষয়ে সুরেশ্বর দরবার শরীফের ভক্ত আব্দুল্লাহ আবু নোমান বলেন, আমার বাবাও মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে রোজা রাখতেন। আমরা বংশ পরম্পরায় এভাবেই ধর্ম পালন করি। আজ পবিত্র রমজানের প্রথম দিন। সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে ইফতারের মধ্য দিয়ে প্রথম রোজা শেষ করব।


সুরেশ্বর দরবার শরীফের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (খাদেম) মুনসুর আলী মৃধা বলেন, সুরেশ্বর দরবার শরীফে পবিত্র রমজান উপলক্ষে তারাবির নামাজের দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার রাত ৮টায় অনুষ্ঠিত প্রথম জামাতের ইমামতি করেন মাওলানা জুলহাস উদ্দিন ও সোয়া ৮টায় দ্বিতীয় জামাতের ইমামতি করেন হাফেজ আব্দুল কাদির। 


তিনি বলেন, পৃথিবীতে চাঁদ একটাই। সুতরাং পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে চাঁদ দেখা গেলেই আমরা তারাবি, রোজা ও ঈদ পালন করি। সুরেশ্বরসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা প্রায় ৩০টি গ্রামের ২০ হাজার মুসল্লি পবিত্র রোজা পালন করছেন।

Countdown Timer
00:01

Post a Comment

Previous Post Next Post