time
Welcome to Our Website!

এক ফোটা বী’র্যে কত ফোটা র’ক্ত থাকে? জানলে চমকে যাবেন!

 এক ফোটা বী’র্যে কত ফোটা র’ক্ত থাকে? জানলে চমকে যাবেন!

নানা ভুল ধারণা আমাদের মধ্যে রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন বী’র্য তৈরি হয় রক্ত থেকে। শুধু তাই নয়, এদের অনেকই মনে করেন, এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে প্রায় ৮০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয়। আবার অনেকে মনে করেন, বী’র্যের মধ্যে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন ও ধাতু।




প্রতিটি মানুষের অ’ণ্ডথলিতে সাধারণত দু’টো অ’ণ্ডকোষ তাকে। এ অ’ণ্ডকোষের ভিতর আবার অনেকগুলো পেঁচানো নলের মতো ক্ষুদ্রাঙ্গ জড়িয়ে থাকে, এগুলোকে সেমিনিফেরাস টিওবল বলে।




এগুলোই আসলে বী’র্য তৈরির মূল ফ্যাক্টরি। এখানে মাসে প্রায় দশ কোটি শুক্রাণু তৈরি হয়। এখন আসি বী’র্য তৈরিতে কি কি উপাদানের প্রয়োজন হয়। অ’ণ্ডকোষে বী’র্য তৈরিতে যেসব উপাদান সাধারণত প্রয়োজন হয়, সেগুলো হলো Fructose (এক ধরনের শর্করা), জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি-১২ এবং আরও কিছু রাসায়নিক পদার্থ।




তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শু’ক্রা’ণুর মূল উপাদান হলো- ২৩টি ক্রোমোজোম। রক্তকোষসহ মানবদেহের প্রতিটি কোষে যদিও থাকে ২৩ জোড়া বা ৪৬টি ক্রোমোজোম। এ ক্রোমোজোমগুলোই মানুষের আসল অস্তিত্ব, এখানেই মানব তৈরির ব্লু প্রিন্ট অবস্থিত।




দিনে ২২টি কাঠবাদামে বাড়তে পারে আয়ুষ্কাল


এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে কত ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয় জানেন? প্রায় ৬০ থেকে ১০০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয়। আসলে কি সত্য?




প্রচলিত কিছু ধারণা নিয়ে সমাজে একটি সংস্কার রয়েছে যে এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে প্রায় ৮০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয়। এটা পুরোপুরি ভ্রান্ত ধারণা। বী’র্য এবং রক্ত গাঠনিক ও বৈশিষ্ট্যের দিক দিয়ে পুরোপুরি আলাদা।




যদি সত্যিই এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে ৮০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হতো, তবে সারা জীবনে যত ফোটা বীর্য তৈরি হয়, তাতে মানুষের শরীরে আর কোনো রক্তই থাকতো না। আবার, যারা মনে করেন, বীর্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ধাতু উপাদান থাকে, তাও সত্যি নয়। বীর্যে অতি অল্প পরিমাণ শর্করা ও কিছু ধাতু থাকে, যা কোনোক্রমেই শরীরের মধ্যে কোনো চাপ তৈরি করে না।




যাই হোক, বীর্যকে চিরকালই পুরুষের শক্তির আধার বলে মনে করা হয়েছে। এ ধারণা থেকে উৎপত্তি হয়েছে ‘বীর্যবান’ বা ‘বীর্যশালী পুরুষ’ শব্দগুলো ।




বর্তমানে জীবনধারায় অনেক পরিবর্তন এসেছে, খাদ্য অভ্যাসে ও পরিবর্তন হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, সারা বিশ্বেই পুরুষের বীর্যের সংখ্যা পূর্বের যুগের তুলনায় অনেকটা কমতির দিকে। সঠিক জীবন আচরণ ও খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে আমরা এ সমস্যা থেকে উত্তরণ ঘটাতে পারি।




( এ বিষয়টি নিয়ে আমরাও শিওর নয়, একটা অনুমান করে লেখা হয়েছে)

নানা ভুল ধারণা আমাদের মধ্যে রয়েছে। কেউ কেউ মনে করেন বী’র্য তৈরি হয় রক্ত থেকে। শুধু তাই নয়, এদের অনেকই মনে করেন, এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে প্রায় ৮০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয়। আবার অনেকে মনে করেন, বী’র্যের মধ্যে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন ও ধাতু।




প্রতিটি মানুষের অ’ণ্ডথলিতে সাধারণত দু’টো অ’ণ্ডকোষ তাকে। এ অ’ণ্ডকোষের ভিতর আবার অনেকগুলো পেঁচানো নলের মতো ক্ষুদ্রাঙ্গ জড়িয়ে থাকে, এগুলোকে সেমিনিফেরাস টিওবল বলে।




এগুলোই আসলে বী’র্য তৈরির মূল ফ্যাক্টরি। এখানে মাসে প্রায় দশ কোটি শুক্রাণু তৈরি হয়। এখন আসি বী’র্য তৈরিতে কি কি উপাদানের প্রয়োজন হয়। অ’ণ্ডকোষে বী’র্য তৈরিতে যেসব উপাদান সাধারণত প্রয়োজন হয়, সেগুলো হলো Fructose (এক ধরনের শর্করা), জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি-১২ এবং আরও কিছু রাসায়নিক পদার্থ।




তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শু’ক্রা’ণুর মূল উপাদান হলো- ২৩টি ক্রোমোজোম। রক্তকোষসহ মানবদেহের প্রতিটি কোষে যদিও থাকে ২৩ জোড়া বা ৪৬টি ক্রোমোজোম। এ ক্রোমোজোমগুলোই মানুষের আসল অস্তিত্ব, এখানেই মানব তৈরির ব্লু প্রিন্ট অবস্থিত।




দিনে ২২টি কাঠবাদামে বাড়তে পারে আয়ুষ্কাল


এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে কত ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয় জানেন? প্রায় ৬০ থেকে ১০০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয়। আসলে কি সত্য?




প্রচলিত কিছু ধারণা নিয়ে সমাজে একটি সংস্কার রয়েছে যে এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে প্রায় ৮০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হয়। এটা পুরোপুরি ভ্রান্ত ধারণা। বী’র্য এবং রক্ত গাঠনিক ও বৈশিষ্ট্যের দিক দিয়ে পুরোপুরি আলাদা।




যদি সত্যিই এক ফোঁটা বী’র্য তৈরিতে ৮০ ফোঁটা রক্তের প্রয়োজন হতো, তবে সারা জীবনে যত ফোটা বীর্য তৈরি হয়, তাতে মানুষের শরীরে আর কোনো রক্তই থাকতো না। আবার, যারা মনে করেন, বীর্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ধাতু উপাদান থাকে, তাও সত্যি নয়। বীর্যে অতি অল্প পরিমাণ শর্করা ও কিছু ধাতু থাকে, যা কোনোক্রমেই শরীরের মধ্যে কোনো চাপ তৈরি করে না।




যাই হোক, বীর্যকে চিরকালই পুরুষের শক্তির আধার বলে মনে করা হয়েছে। এ ধারণা থেকে উৎপত্তি হয়েছে ‘বীর্যবান’ বা ‘বীর্যশালী পুরুষ’ শব্দগুলো ।




বর্তমানে জীবনধারায় অনেক পরিবর্তন এসেছে, খাদ্য অভ্যাসে ও পরিবর্তন হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, সারা বিশ্বেই পুরুষের বীর্যের সংখ্যা পূর্বের যুগের তুলনায় অনেকটা কমতির দিকে। সঠিক জীবন আচরণ ও খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে আমরা এ সমস্যা থেকে উত্তরণ ঘটাতে পারি।




( এ বিষয়টি নিয়ে আমরাও শিওর নয়, একটা অনুমান করে লেখা হয়েছে)

🎁 Your Special Offer is Loading...

Please wait a moment. You'll be redirected automatically after the countdown.

10s

⏳ Stay here — your offer will open in a new page.
✅ Redirect happens only once per session.

Post a Comment

Previous Post Next Post