time
Welcome to Our Website!

কবুল) বলা ছাড়াও যেসব শব্দে বিয়ে হয়ে যায়, জেনে নিন

 

কবুল) বলা ছাড়াও যেসব শব্দে বিয়ে হয়ে যায়, জেনে নিন

 (কবুল) বলা ছাড়াও যেসব শব্দে বিয়ে হয়ে যায়, জেনে নিন(কবুল) বলা ছাড়াও যেসব শব্দে বিয়ে হয়ে যায়, জেনে নিন

    



 বিয়ের মাধ্যমে দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের মধ্যে বৈধ ও পবিত্র সম্পর্ক স্থাপন হয়। এই সম্পর্কের মাধ্যমে একজন মানুষ ধর্মীয় বিধান পালনের নিকটবর্তী হয় এবং তার জন্য গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়। এক হাদিসে রাসূল সা.বলেছেন—

‘যে ব্যক্তি বিয়ে করল সে তার অর্ধেক ইমান (দ্বীন) পূর্ণ করে ফেলল। অতএব, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে।’ (বায়হাকি, শুআবুল ইমান)


অপর হাদিসে হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) এরশাদ করেন, ‘হে যুবক সকল! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম সে যেন বিয়ে করে। কারণ, বিয়ে করলে দৃষ্টিকে নিচু রাখা যায় এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করা যায়। আর যে ব্যক্তি বিয়ের দায়িত্ব পালন করতে পারবে না সে যেন রোজা রাখতে থাকে। কারণ রোজা তার খাহেশকে কমিয়ে দেবে (বুখারি, মুসলিম)।


ফিকহে হানাফির দৃষ্টিতে বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার জন্য ‘ইজাব’ (প্রস্তাব) ও ‘কবুল’ (গ্রহণ) আবশ্যক। তবে ‘কবুল’ শব্দটি ছাড়াও এমন কিছু শব্দ ও বাক্য আছে যেগুলোর মাধ্যমে এই গ্রহণযোগ্যতা প্রকাশ পায় এবং বিয়ে বিশুদ্ধ হয়ে যায়।


ধর্ম

‘কবুল’ বলা ছাড়াও যেসব শব্দে বিয়ে হয়ে যায়

মাহদি হাসান সাবেরি

মাহদি হাসান সাবেরি

২১ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৩

‘কবুল’ বলা ছাড়াও যেসব শব্দে বিয়ে হয়ে যায়

বিয়ের মাধ্যমে দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের মধ্যে বৈধ ও পবিত্র সম্পর্ক স্থাপন হয়। এই সম্পর্কের মাধ্যমে একজন মানুষ ধর্মীয় বিধান পালনের নিকটবর্তী হয় এবং তার জন্য গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়। এক হাদিসে রাসূল সা.বলেছেন—


 যে ব্যক্তি বিয়ে করল সে তার অর্ধেক ইমান (দ্বীন) পূর্ণ করে ফেলল। অতএব, বাকি অর্ধেকাংশে সে যেন আল্লাহকে ভয় করে।’ (বায়হাকি, শুআবুল ইমান)




অপর হাদিসে হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সা.) এরশাদ করেন, ‘হে যুবক সকল! তোমাদের মধ্যে যে বিয়ের দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম সে যেন বিয়ে করে। কারণ, বিয়ে করলে দৃষ্টিকে নিচু রাখা যায় এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করা যায়। আর যে ব্যক্তি বিয়ের দায়িত্ব পালন করতে পারবে না সে যেন রোজা রাখতে থাকে। কারণ রোজা তার খাহেশকে কমিয়ে দেবে (বুখারি, মুসলিম)।


 


ফিকহে হানাফির দৃষ্টিতে বিয়ে সম্পন্ন হওয়ার জন্য ‘ইজাব’ (প্রস্তাব) ও ‘কবুল’ (গ্রহণ) আবশ্যক। তবে ‘কবুল’ শব্দটি ছাড়াও এমন কিছু শব্দ ও বাক্য আছে যেগুলোর মাধ্যমে এই গ্রহণযোগ্যতা প্রকাশ পায় এবং বিয়ে বিশুদ্ধ হয়ে যায়।


আরও পড়ুন


কবুল না বলে আলহামদুলিল্লাহ বললে বিয়ে হবে?

মেয়েদের যেসব গুণ দেখে বিয়ে করতে বলেছেন মহানবী

নববধূর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় স্বামী যে দোয়া 

Countdown Timer

Post a Comment

Previous Post Next Post